তাদের আবিষ্কার করা সিআরআইএসপিআর-ক্যাস৯ পদ্ধতির মাধ্যমে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে প্রাণীর ডিএনএ পরিবর্তন করা যায় এবং উদ্ভিদ ও অণুজীবের ডিএনএ পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও একইরকম সাফল্য মিলবে।
এক অনুষ্ঠানে তাদের নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস।
বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবদান রাখা পুরুষদের তুলনায় কম সংখ্যক নারী নোবেল পুরস্কার পেলেও এ প্রথমবারের মতো দুজন নারীকে একসাথে রসায়নে নোবেল দেয়া হয়েছে।
রসায়নে নোবেল কমিটির চেয়্যারম্যান ক্লেস গুসতাফসন বলেন, ‘জিন এডিটিংয়ের এ হাতিয়ারের অভাবনীয় ক্ষমতা আছে যা আমাদের সবার মধ্যেই প্রভাব ফেলেছে। এ আবিষ্কার শুধু মৌলিক বিজ্ঞানকে পরিবর্তন করেছে তা নয়, এটি ফসল উদ্ভাবনের ক্ষেত্রেও অভাবনীয় ফল দিয়েছে। এটি যুগান্তকারী চিকিৎসার ক্ষেত্রেও নব দিগন্তের উন্মেষ ঘটাবে।’
নোবলে পুরস্কারের অর্থ এক কোটি সুইডিশ ক্রোনার এ দুই নারী বিজ্ঞানীর মধ্যে সমানভাবে ভাগ করে দেয়া হবে।